Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
মিঠাপুকুরের দর্শনীয় স্থান
যোগাযোগ

দর্শনীয় স্থান/স্থাপনাঃ

 পায়রাবন্দ জমিদারঃ

 মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়ার জন্মভূমি পায়রাবন্দ ঐতিহ্যসিক স্থান হিসেবে গণ্য। এ পরগনার শেষ জমিদার জহির উদ্দিন মোহাম্মদ আবু আলী হয়দার সাহেবের অন্যতমা কন্যা বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালের ০৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহন করেন।

পায়রাবন্দ জমিদার বাড়িঃ

পায়রাবন্দ জমিদার বাড়ি একটি প্রাচীন নিদর্শন। ধারণা করা হয় অষ্টাদশ শতাব্দির দিকে তৈরি। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।

অবস্থানঃ

রংপুর শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত এই বাড়িটি যেখানে নারী জাগরণের পথিকৃত বেগম রোকেয়া জন্ম গ্রহন করেন।

বিস্তারিত

দর্শনীয় স্থান/স্থাপনাঃ

 পায়রাবন্দ জমিদারঃ

 মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়ার জন্মভূমি পায়রাবন্দ ঐতিহ্যসিক স্থান হিসেবে গণ্য। এ পরগনার শেষ জমিদার জহির উদ্দিন মোহাম্মদ আবু আলী হয়দার সাহেবের অন্যতমা কন্যা বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালের ০৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহন করেন।

পায়রাবন্দ জমিদার বাড়িঃ

পায়রাবন্দ জমিদার বাড়ি একটি প্রাচীন নিদর্শন। ধারণা করা হয় অষ্টাদশ শতাব্দির দিকে তৈরি। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।

অবস্থানঃ

রংপুর শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত এই বাড়িটি যেখানে নারী জাগরণের পথিকৃত বেগম রোকেয়া জন্ম গ্রহন করেন।

দর্শনীয় স্থান/স্থাপনাঃ

 পায়রাবন্দ জমিদারঃ

 মহিয়সী নারী বেগম রোকেয়ার জন্মভূমি পায়রাবন্দ ঐতিহ্যসিক স্থান হিসেবে গণ্য। এ পরগনার শেষ জমিদার জহির উদ্দিন মোহাম্মদ আবু আলী হয়দার সাহেবের অন্যতমা কন্যা বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালের ০৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহন করেন।

পায়রাবন্দ জমিদার বাড়িঃ

পায়রাবন্দ জমিদার বাড়ি একটি প্রাচীন নিদর্শন। ধারণা করা হয় অষ্টাদশ শতাব্দির দিকে তৈরি। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।

অবস্থানঃ

রংপুর শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত এই বাড়িটি যেখানে নারী জাগরণের পথিকৃত বেগম রোকেয়া জন্ম গ্রহন করেন।

তনকা প্রাচীন মসজিদঃমিঠাপুকুর উপজেলার রানীপুকুর ও শুকুরেরহাট  এলাকার  মাঝামাঝি স্থানে পাকা সড়কের পূর্ব পার্শ্বে (১ কিঃমিঃ) লতিবপুর ইউনিয়নে তিনতলা হাটের মসজিদ টি অবস্থিত। এ মসজিদটি মুঘল স্থাপত্য কৌশল অবলম্বনে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হয়েছিলো বলে জানা যায়।

 ফুলচৌকি মসজিদঃমসজিদ বির্তমান মিঠাপুকুর উপজেলা হতে শুকুরের হাটের প্রায় ২ মাইল পশ্চিম দিকে ফুলচৌকি নামক স্থানে অবস্থিত। সম্ভবতঃ এই গ্রামকে কেন্দ্র করে মসজিদের নামকরণ করা হয়েছে। মসজিদটি আয়তকার এবং প্রতিটি কোণায় গোলাকার কিউপলা যুক্ত স্তম্ভ রয়েছে। যার নিচের অংশ কলসাকৃতি। । মসজিদের সামনে খোলা অঙ্গন(সাহান) অনুচ্চ প্রাচীর বা বেস্টনী দ্বারা আবুত।  মসজিদের  প্রবেশ দ্বার পূর্বপাশ ঘেষে একটি পরিকল্পিত এলাকা এখন কবর স্থান হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যদিও সেখানে একসময় শোভা পেত স্থাপত্য সৌকর্য মন্ডিত শোভিত ও সৌরভমুখরিত ‘‘ফুল বাগান’’ যা ফুলচৌকি গ্রামরেই অতীত ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

পর্যটন স্থান সমূহঃপায়রাবন্দ জমিদারবাড়ী, ফুলচৌকি জমিদারবাড়ী, ধাপ উদয়পুর রাজা ভব চন্দ্রের রাজবাড়ী, বলদীপুকুর ক্যাথলিক মিশন, তনকা মসজিদ, ফুলচৌকি মসজিদ, মিঠাপুকুর মসজিদ, মিঠাপুকুর পুকুর, শাল্টি গোপালপুর রাবার বাগান ও শালবাগান বেনুবন বৌদ্ধ বিহার, চানপুর জেতবন বৌদ্ধ বিহার এবং বর্তমান লহনী পায়রাচত্বর পর্যটন স্থান হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।

 

মিঠাপুকুর বড় মসজিদঃ নান্দনিক কারুকার্যের ছোঁয়া সব জায়গায়। তিনটি গম্বুজ মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে থাকা মিঠাপুকুর বড় মসজিদটি বয়সে ঐহিত্যে বেশ পুরনো। রঙ্গ নির্মাণশৈলির আকর্ষণে আকৃষ্ট না হয়ে উপায় নেই দর্শনার্থীদের। রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশে গুরুত্বপূর্ণ এই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনটি নির্মাণ হয়েছে ২০৯ বছর আগে।

রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার গড়ের মাথা। সেখান থেকে পশ্চিম দিকে চলে গেছে এশিয়ান হাইওয়ে। দিনাজপুর-ফুলবাড়ি নামক এই সড়ক ধরে হেঁটে গেলে দশ মিনিট আর যানবাহনে গেলে পাঁচ মিনিট। এরই মধ্যে সড়ক থেকে দক্ষিণ দিকে (বামে) তাকালেই চোখে পড়বে তিন গম্বুজ বিশিষ্ট একটি মসজিদ। এই মসজিদের নাম মিঠাপুকুর বড় মসজিদ।

 

মিঠাপুকুর শাল্টিগোপালপুর রাবার বাগানঃ

 এই বাগানটি রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার ১৩ নং শাল্টিগোপালপুর ইউনিয়নের গোপালপুরে অবস্থিত। ৯০ দশকের শুরুর দিকে মূলত এই রাবার বাগানের কাজ শুরু করা হয়। তারপর ধীরে ধীরে রাবার বাগানের কাজ শেষ করা হয়। এই বাগানটি প্রায় ১০ একর জমির উপরে অবস্থিত।

মিঠাপুকুর ইকোপার্কঃ

  রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে মিঠাপুকুর উপজেলা সদর থেকে পশ্চিমে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মিঠাপুকুর ইকো পার্ক। শাল্টিগোপালপুর রেঞ্জের আওতায় বন বিভাগের নিয়ন্ত্রণে থাকা ২২৬ একর জমির ওপর স্থাপিত এ পার্কটি ২০১৪ সালের ২ আগস্ট উদ্বোধন করা হয়।

মিঠাপুকুর বেনুবন বৌদ্ধ বিহারঃ

বিহারটিতে প্রার্থণা কক্ষ ছাড়াও একটি সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, কমিউনিটি সেন্টার ও একাডেমিক ভবন আছে। অত্র বিহারের অধীনে ১৫২ টি পরিবার আছে এবং লোকসংখ্যা প্রায় ৮০০ জন। এখানে প্রতি বছর মাঘী পূর্ণীমা, বৈশাখী পূর্ণীমা, মধু পূর্ণীমা, প্রবারণা পূর্ণীমা, শুভ কঠিন চীবর দানানুষ্ঠানসহ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। বিহারটিতে একটি প্রভাতী বিদ্যালয় আছে। এই বিহারটি উত্তরবঙ্গের বৌদ্ধ বিহার নামে সুপরিচিত।